দামে খুব স্বস্তা অথচ পুষ্টিগুণে অনন্য এমন খাবারের নামের তালিকায় উঠে আসবে কলমি শাকের নাম। কলমি শাক মূলত ভাজি অথবা ঝোল রান্না করে ভাতের সঙ্গে খাওয়া হয়। এছাড়া এই শাক দিয়ে পাকোড়া, বড়া ইত্যাদি তৈরি করে খাওয়া যায়। কলমি শাকের কিছু উপকারিতা : ১. কলমি শাকে ক্যালসিয়াম থেকে বলে এই শাক হাড় মজবুত করতে সাহায্য করে। তাই ছোটবেলা থেকেই শিশুদের কলমি শাক খাওয়ানো উচিত। এতে খাদ্যউপাদান রয়েছে প্রচুর পরিমানে। এটি চোখ ভালো রাখে, হজমে সাহায্য করে এবং রক্তে হিমোগ্লোবিনের অনুপাত ঠিক রাখে।
উপকরন: কলমি শাক, পেয়াজকুচি, রসুন কুচি, শুকনা মরিচ, লবনও তেল।
Video Source By- Healthy Foods Healthy Life
প্রণালী: শাকগুলো পরিস্কার করে সিদ্দ করতে দিন লবন দিয়ে। সিদ্দ হলে পানি ঝরিয়ে নিন একটা ঝুড়িতে। তারপর আবার প্যান বসিয়ে তেল ও একে একে শুকনা মরিচ ও পেয়াজ, রসুন দিয়ে সব গুলো ভেজে নিন । ভাজা হয়ে গেলে সিদ্দ করা শাক গুলো ঢেলে দিন ও শাক গুলো ভেজে নিন ভাজা হলে নামিয়ে নিন।